মাসতুরাতুন্নিসার প্রভাবে আলোকিত নারীকুল
মা'জতি হাটে ঘাটে নির্যাতিতা, লাঞ্ছিতা এবং বখাটের শিকারী বনে চলছে।
অনেক মেয়ে নিজ সম্মানের প্রতি লক্ষ করে এর প্রতিক্রিয়া নিতে বিরত হচ্ছে, আর কেহ ধর্ষকের থাবা থেকে আত্বরক্ষার ভয়ে নিরবে সয়ে যায়।
অনেক সময় নিজের ধনবল -জনবল প্রয়োগের মাধ্যমে আইন আদালতে ধর্ষকের সাজা দিয়ে ছাড়ে।
এই হল আজ'কাল ঘটে যাওয়া অহরহ ধর্ষনের পরবর্তী কিছু নমুনা ।
এই ধর্ষনের হাত থেকে আমাদের কচিকাঁচা মেয়েরাও রেহাই পাওয়ার অনিশ্চয়তায় ভুগছে। কিন্তু ধর্ষনের তামান্নায় উপযুক্ত রমণীদের মওকা না পেয়ে তার বদলতে বখাটে যৌনহিংস্ররা বেচে নিয়েছে নিরহ অবুঝ বালিকাদের।
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায়, হাতের নাগালে পাওয়া অশ্লীল মুভিজ যা বিদেশী চ্যানেলে সম্প্রচারিত, অথবা ঘরে বিদ্ধমান সিডি, বিসিডি ক্যাসেটে রমরমা যৌনচিত্রগুলি কম্পিউটারে দেখে বেশ উত্তেজিত হয়ে এদিক সেদিক ছুটাছুটি করে বেরাচ্ছে কিছু উঠতি বয়সের ছেলেরা।
উপযুক্ত স্বেচ্ছায় যৌনাকাঙ্খি কাউকে না পেয়ে উৎপেতে থাকে ছোট্ট নাবালিকাদের উপর । নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে পাষন্ড দুষ্ট ছেলেরা নিজ যৌনস্বাদ মিঠিয়ে চলে কিশোরীর দেহে।
প্রিয় পাঠক! আপনারা এর বিবেচনা করুন.... এই সমস্যাগুলি কোথাই নিয়ে যাচ্ছে আপনার আমার প্রিয় ছেলে মেয়েদর? এর দায় কার ঘাড়ে বর্তাবে? কে নিবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায়ভার? এর সূত্রপাত কোথা থেকে?
সুতারাং এর বিকল্প পথ আমাদের খুজতেই হবে ,সমাজ এবং সংসার শান্তিতে রাখতে হলে।
তাই এর জন্য সব রকম যৌনউত্তেজক পন্থা ও মাধ্যমগুলোর মূলোৎপাটন চাই।
কিন্তু কে নিবে এই সংকল্প? বিচারক থেকে নিয়ে আইন, আদালত, প্রশাসন ও সমাজপতিগণ ধর্ষণ পরবর্তী বিচার কার্যকর করলেও এর নিরাপদ কার্যক্রম বন্ধে ব্যার্থ!
কারণ কে শোনে কার কথা! এক দিকে নারী ও শিশু যৌনহয়রানী কড়া আইন প্রণয়ন করে, অন্যদিকে ধর্ষকের কামোদ্দীপক ব্যবস্থা তো আর বন্ধ হচ্ছেনা।
তাই তারা আরও চড়াউ হয়ে বসে নারীদের উপর ।
সমাধান
----------
একমাত্র ইসলামই পারবে তার নিজ কাঠামোতে এর সমাধান দিতে!
অনেক মেয়ে নিজ সম্মানের প্রতি লক্ষ করে এর প্রতিক্রিয়া নিতে বিরত হচ্ছে, আর কেহ ধর্ষকের থাবা থেকে আত্বরক্ষার ভয়ে নিরবে সয়ে যায়।
অনেক সময় নিজের ধনবল -জনবল প্রয়োগের মাধ্যমে আইন আদালতে ধর্ষকের সাজা দিয়ে ছাড়ে।
এই হল আজ'কাল ঘটে যাওয়া অহরহ ধর্ষনের পরবর্তী কিছু নমুনা ।
এই ধর্ষনের হাত থেকে আমাদের কচিকাঁচা মেয়েরাও রেহাই পাওয়ার অনিশ্চয়তায় ভুগছে। কিন্তু ধর্ষনের তামান্নায় উপযুক্ত রমণীদের মওকা না পেয়ে তার বদলতে বখাটে যৌনহিংস্ররা বেচে নিয়েছে নিরহ অবুঝ বালিকাদের।
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায়, হাতের নাগালে পাওয়া অশ্লীল মুভিজ যা বিদেশী চ্যানেলে সম্প্রচারিত, অথবা ঘরে বিদ্ধমান সিডি, বিসিডি ক্যাসেটে রমরমা যৌনচিত্রগুলি কম্পিউটারে দেখে বেশ উত্তেজিত হয়ে এদিক সেদিক ছুটাছুটি করে বেরাচ্ছে কিছু উঠতি বয়সের ছেলেরা।
উপযুক্ত স্বেচ্ছায় যৌনাকাঙ্খি কাউকে না পেয়ে উৎপেতে থাকে ছোট্ট নাবালিকাদের উপর । নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে পাষন্ড দুষ্ট ছেলেরা নিজ যৌনস্বাদ মিঠিয়ে চলে কিশোরীর দেহে।
প্রিয় পাঠক! আপনারা এর বিবেচনা করুন.... এই সমস্যাগুলি কোথাই নিয়ে যাচ্ছে আপনার আমার প্রিয় ছেলে মেয়েদর? এর দায় কার ঘাড়ে বর্তাবে? কে নিবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায়ভার? এর সূত্রপাত কোথা থেকে?
সুতারাং এর বিকল্প পথ আমাদের খুজতেই হবে ,সমাজ এবং সংসার শান্তিতে রাখতে হলে।
তাই এর জন্য সব রকম যৌনউত্তেজক পন্থা ও মাধ্যমগুলোর মূলোৎপাটন চাই।
কিন্তু কে নিবে এই সংকল্প? বিচারক থেকে নিয়ে আইন, আদালত, প্রশাসন ও সমাজপতিগণ ধর্ষণ পরবর্তী বিচার কার্যকর করলেও এর নিরাপদ কার্যক্রম বন্ধে ব্যার্থ!
কারণ কে শোনে কার কথা! এক দিকে নারী ও শিশু যৌনহয়রানী কড়া আইন প্রণয়ন করে, অন্যদিকে ধর্ষকের কামোদ্দীপক ব্যবস্থা তো আর বন্ধ হচ্ছেনা।
তাই তারা আরও চড়াউ হয়ে বসে নারীদের উপর ।
সমাধান
----------
একমাত্র ইসলামই পারবে তার নিজ কাঠামোতে এর সমাধান দিতে!
কারণ, যে এই যৌবন সৃষ্টি করেছেন তার হাতে রয়েছে এর সুষ্ঠসমাধান।
আর তিনি দিয়েছেন বিধান পথ নারীদের নিরাপদে চলার আশ্রয় আর পুরুষকে আলাদা বিধান।
এর নীতি শিক্ষা দেওয়ার সুবাদে তৈরি হয়েছে তাবলীগ (মহিলাদের জন্য এক ধরনের নিরাপদ পন্থা ★ আর পুরুষদের জন্য নির্ধারিত মসজিদ)- এর মাধ্যমে আল্ হামদুলিল্লাহ আজ কোটি'কোটি মানুষ "জাতি বর্ণের" দন্ধ ভুলে এক প্লেটে ভোজন করছেন। শান্তির জীবন ফিরে পেয়ে আনন্দে মহান রব্বুল আলামিনের শোকর আদায়ে অব্যাস্ত।
তারই মেহনতের ক্রমধারা প্রভাবিত হয়েছে আমাদের চিত্র জগত এবং বিনোদনের- সহ অনেক তারকাদের উপর।
বিগত বছরে জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার রুবেলের সাথে অশ্লীল কার্যকলাপের সেই মডেল নায়ীকা হ্যাপি তার জলন্ত উপমা।
মিডিয়া জুড়ে যার আলাপ প্রলাপের তুফান বইতো , তার মাঝে আজ দেখা যায়
পরিবর্তন।
আর তিনি দিয়েছেন বিধান পথ নারীদের নিরাপদে চলার আশ্রয় আর পুরুষকে আলাদা বিধান।
এর নীতি শিক্ষা দেওয়ার সুবাদে তৈরি হয়েছে তাবলীগ (মহিলাদের জন্য এক ধরনের নিরাপদ পন্থা ★ আর পুরুষদের জন্য নির্ধারিত মসজিদ)- এর মাধ্যমে আল্ হামদুলিল্লাহ আজ কোটি'কোটি মানুষ "জাতি বর্ণের" দন্ধ ভুলে এক প্লেটে ভোজন করছেন। শান্তির জীবন ফিরে পেয়ে আনন্দে মহান রব্বুল আলামিনের শোকর আদায়ে অব্যাস্ত।
তারই মেহনতের ক্রমধারা প্রভাবিত হয়েছে আমাদের চিত্র জগত এবং বিনোদনের- সহ অনেক তারকাদের উপর।
বিগত বছরে জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার রুবেলের সাথে অশ্লীল কার্যকলাপের সেই মডেল নায়ীকা হ্যাপি তার জলন্ত উপমা।
মিডিয়া জুড়ে যার আলাপ প্রলাপের তুফান বইতো , তার মাঝে আজ দেখা যায়
পরিবর্তন।
দোআ করি যে মুজাহিদ ভাইদের অসামান্য প্রচেষ্টায় এই শুভকাজ হয়েছে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তাকে ইহকাল ও পরকালে এর জাযায়ে খায়ের দান করুন।
দ্বিতীয়
_________
আমাদের সোনার বাংলার খ্যাতনামা এক কালীন পর্দা কাপানো সুপার নায়ীকা "শাবনুর" মাসতুরাতুন্নিসার প্রভাবে তার মধ্যেও দেখা যাচ্ছে হেদায়তেরর পরিবর্তন।
(ইনশাআল্লাহ পরবর্তীতে একদিন তার বিশ্লেষণ লিখবো)
সাথে থাকুন...............
কওমী গঠিত নীতিমালা শান্তির প্রবর্তক → মুফতী সিরাজী
Reviewed by Unknown
on
07:43
Rating:
Reviewed by Unknown
on
07:43
Rating:



No comments:
Post a Comment