কওমী মাদ্রাসার বারান্দা ঘুরে আসুন,
মনুষত্ব কাকে বলে দেখে আসুন।
এক স্কুলের এসিস্ট্যন্ট হেড মাস্টার আমাদের মাদ্রাসায় আসলেন।
তিনি আমাদের পরীক্ষার হলের পিনপতন নিরবতা ও সুষ্ঠু কার্যকলাপ দেখে অবাক হলেন।
তিনি বলেন, আমাদের ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন থানায় থাকে।
আপনাদের মত পরীক্ষার আগেরদিন পরীক্ষক সুপারের কাছে সব বিষয়ের প্রশ্ন এভাবে দিয়ে দিলে ছুরিকাঘাতে ঐ টিচারকে হত্যা করে প্রশ্ন নিয়ে উধাও হয়ে যেত। আর আপনাদের মত এভাবে পুলিশ র্যববিহীন পরীক্ষার হল হলে কি অবস্থা হত আল্লাহই ভালো জানে। উনি আরো বলেন, আমাদের তিন সেট প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এত কলাকৌশলের পরও প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায়।
শেষে উনি বলেন, আসলে আপনাদের এখানে ছাত্ররা পাস করার জন্য আসেনা,আসে মনুষত্ব শিখতে।
আর মনুষত্ব না থাকলে যতই আইন করা হয় না কেন কাজ হবেনা। (উনি আবার তাবলীগে সময় লাগিয়েছেন) স্কুলের পরীক্ষার হলের দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল কিছুদিন আগে। স্যার বলছিলেন, এই পেপার লাগবে?
এক ছাত্র বলে উঠল, স্যার কি পেপার?
আমার দেশ, যুগান্তর নাকি প্রথম আলো?
এমনিতেই সব ছাত্ররা হেসে দিল আর বেচারা স্যারের অন্তর ছারখার হয়ে গেল।
এই হলো স্কুল কলেজের পরীক্ষা হলের অবস্থা! আর নকলের কথা না হয় না-ই বললাম। এই অবস্থা নিয়ে যখন কিছু তথাকথিত জ্ঞানীরা বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কার করা উচিত।
তখন আমার ইচ্ছে করে তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে কপালে চুমু দিয়ে বলি, বাপা, নিজের ঘরের খবর আছে? একদিন এক জেনারেল শিক্ষিত কওমী দরদী (?) ভাই বললেন, আমরা চাই কওমী মাদ্রাসা থেকেও ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার বের হবে। আমি বললাম, ঠিক আছে স্যার যেদিন থেকে স্কুল কলেজ থেকে ইমাম, মুহাদ্দিস, মুফতী বের হবে এর পরের দিন থেকেই কওমী মাদ্রাসা থেকে ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার বের হবে ইনশাল্লাহ।
সায়্যিদ কুতুব শহীদ (রহঃ) বলেন, ইসলামী জ্ঞানহীন জাগতিক শিক্ষা মানুষকে দিকহারা আর ভ্রান্ত করে গড়ে তুলে। যেখানে ইসলাম শিক্ষা অপশনাল বিষয় সেখানে ছাত্ররা কিভাবে মনুষত্ব শিখবে? সেখানেতো পরিমল, পান্না আর টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁসকারী টিচাররাই তৈরী হবে।
এক স্কুলের এসিস্ট্যন্ট হেড মাস্টার আমাদের মাদ্রাসায় আসলেন।
তিনি আমাদের পরীক্ষার হলের পিনপতন নিরবতা ও সুষ্ঠু কার্যকলাপ দেখে অবাক হলেন।
তিনি বলেন, আমাদের ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন থানায় থাকে।
আপনাদের মত পরীক্ষার আগেরদিন পরীক্ষক সুপারের কাছে সব বিষয়ের প্রশ্ন এভাবে দিয়ে দিলে ছুরিকাঘাতে ঐ টিচারকে হত্যা করে প্রশ্ন নিয়ে উধাও হয়ে যেত। আর আপনাদের মত এভাবে পুলিশ র্যববিহীন পরীক্ষার হল হলে কি অবস্থা হত আল্লাহই ভালো জানে। উনি আরো বলেন, আমাদের তিন সেট প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এত কলাকৌশলের পরও প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায়।
শেষে উনি বলেন, আসলে আপনাদের এখানে ছাত্ররা পাস করার জন্য আসেনা,আসে মনুষত্ব শিখতে।
আর মনুষত্ব না থাকলে যতই আইন করা হয় না কেন কাজ হবেনা। (উনি আবার তাবলীগে সময় লাগিয়েছেন) স্কুলের পরীক্ষার হলের দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল কিছুদিন আগে। স্যার বলছিলেন, এই পেপার লাগবে?
এক ছাত্র বলে উঠল, স্যার কি পেপার?
আমার দেশ, যুগান্তর নাকি প্রথম আলো?
এমনিতেই সব ছাত্ররা হেসে দিল আর বেচারা স্যারের অন্তর ছারখার হয়ে গেল।
এই হলো স্কুল কলেজের পরীক্ষা হলের অবস্থা! আর নকলের কথা না হয় না-ই বললাম। এই অবস্থা নিয়ে যখন কিছু তথাকথিত জ্ঞানীরা বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কার করা উচিত।
তখন আমার ইচ্ছে করে তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে কপালে চুমু দিয়ে বলি, বাপা, নিজের ঘরের খবর আছে? একদিন এক জেনারেল শিক্ষিত কওমী দরদী (?) ভাই বললেন, আমরা চাই কওমী মাদ্রাসা থেকেও ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার বের হবে। আমি বললাম, ঠিক আছে স্যার যেদিন থেকে স্কুল কলেজ থেকে ইমাম, মুহাদ্দিস, মুফতী বের হবে এর পরের দিন থেকেই কওমী মাদ্রাসা থেকে ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার বের হবে ইনশাল্লাহ।
সায়্যিদ কুতুব শহীদ (রহঃ) বলেন, ইসলামী জ্ঞানহীন জাগতিক শিক্ষা মানুষকে দিকহারা আর ভ্রান্ত করে গড়ে তুলে। যেখানে ইসলাম শিক্ষা অপশনাল বিষয় সেখানে ছাত্ররা কিভাবে মনুষত্ব শিখবে? সেখানেতো পরিমল, পান্না আর টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁসকারী টিচাররাই তৈরী হবে।
কওমি শিক্ষানীতি
Reviewed by Unknown
on
09:28
Rating:
No comments:
Post a Comment