একজন কওমি ভাবধারার আলেম বিপথে চলে যাওয়া ভাবিয়ে তুলছে জনমনে।
কি কারণে এত বড় জঘন্য পথে পাড়ি জমিয়েছে নাস্তিক মাসউদ? কল্পনার বাহিরে নয় তো?
বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরীনের কারণটার সাথে মাসউদের নাস্তিক হয়ার মূল কারণ এক ও অভিন্ন।
অনেক সরল মনা সাদামাটা মানুষ ভাবতে পারেন যে নাস্তিক্যাবাদ/স্যাকুলারিজম হল ধর্ম,বর্ণ, হিংসাহীন অসাম্প্রদায়িক, মানবাতার ঝাণ্ডাবাহি এক মুক্তমনা স্বাধীনতাকামি দল।
আসলে বাস্তবতাটা তার বিপরীত! প্রত্যহ ধর্মের কিছু অনুশাসন রয়েছে কখনো কঠোরতা কখনো নম্র আবার কখনো সহমর্মিতায় সাজনো ধর্মীয় অনুশাসন।
প্রভু অস্তিত্বের সন্ধানী হয়ে তার কোন কোল না পেয়ে নাস্তিক হয়েছে এমন একটি নজির বোধহয় সরেজমিনে কেহ দেখাতে পারবেনা ।
১০০% স্বঘোষিত নাস্তিকগং বৃহৎ অর্থায়ন, নারীভোগি, বিলাসবহুল জীবনের লালসায় নির্দ্বিধায় নাস্তিকতার সুযোগ নিয়ে থাকে।
আর অনায়াসে মদ,জোয়া,বেবিচার এবং অবাধ যৌনাচারের উম্মাদের জন্য ধর্মটা প্রধান অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে।
ধর্মের দোহাই দিয়ে অদ্যাবধি কেহই অশ্লীলতার সুযোগ নিতে পারেনি তবে মানবরচিত তথাকথিত ধর্ম ব্যতিত।
কওমি অঙ্গনে মানবরূপি ছদ্মবেশী জানোয়ারটা (আব্দুল্লাহ আল মাসউদ) কওমি তথা ইসলামের বিধিবিধান, অনুশাসনগুলো তার অশ্লীল ও কুরুচির জন্য প্রতিবন্ধক হয়ে দাড়িয়ে ছিল।
ইসলামের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নাধীন পরিচালিত কওমি মাদরাসা পাপ কাজের জন্য এতটাই কঠোর যা দৃষ্টান্তহীনই থেকে যায়।
যেখানে কোন ধরণের ছোট-বড় অন্যায় অবিচারকে প্রশ্রয় দেওয়া তো দূরের কথা প্রতিরোধের নির্দেশনা রয়েছে। প্রত্যহ পাপ যেহেতু উপভোগ্য আর সেই পাপের ভোগবিলাসের খোয়াব দেখতো কওমি মাদরাসায় বসে বসে মাসউ
বিপথে কেন গেলো আব্দুল্লাহ আল মাসউদ-নাস্তিক হলে লাভ কি তাদের?
Reviewed by Unknown
on
11:31
Rating:
No comments:
Post a Comment